ইন্ডিয়াতে Online Mobile Game এর প্রভাব সম্পর্কে জানুন
Table of Contents
পৃথিবীর সকল দেশেই Online Mobile Game এর বিস্তার লাভ করেছে। তবে উপমহাদেশের দেশগুলোতে মোবাইলের মাধ্যমে গেইম খেলাটা অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

ইন্ডিয়াতে Online Mobile Game এর প্রভাব
Free অনলাইন Best গেইমগুলো যখন আসে। তখন ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে অনেকেই এর প্রতি আসক্তি হয়ে যায়। আসলে কিছু জিনিস ফ্রিতে করে দিলে এর প্রভাব অনেকটাই বেশি লক্ষ্য করা যায়।
মোবাইল গেইম কেন এত জনপ্রিয় ইন্ডিয়াতে ?
উত্তরঃ- ব্যবহার করা অনেক সহজ বিধায় ইউজাররা অনেক বেশি ব্যবহার করে থাকে। পিসি, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এ ব্যবহার করা অসুবিধা অনেক সময়। তাছাড়া বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের কাছে মেবাইলই অনেক বেশি সুবিধার মনে হয়।
নিচের বিষয়গুলো এই কনটেন্ট এর মধ্যে আছে আশা করি বিষয়গুলোর উত্তর এখানে পাবেন।
online mobile game play
online mobile game ranking
online mobile game testing jobs
online mobile game free
online mobile game sites
কত বছর বয়সীরা বেশি ব্যবহার করে স্মার্ট ফোনগুলো ইন্ডিয়াতে ?
সাধারণত ১৫ বছর থেকে ২৫ বছর বয়সীদের বেশি দেখা যায় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ভিডিও গেইম খেলতে। আসলে ছোটরা অনেক বেশি আকৃষ্ট হলেও এত ছোটদেরকে দামী ফোন অনেকেই কিনে দেওয়ার মত সামর্থ রাখে না। বিধায় ভিডিও ভালো গেইমগুলো বেশির ভাগই ক্ষেত্রেই টিনএজাররাই বেশি ব্যবহার করে থাকে।
পরিবারের অন্যন্যা সদস্যাদের পাশাপাশি যারা বড় অবসর সময় কাটানোর জন্যও এই ধরনের ডিভাইসে গেইম খেলার মাধ্যমে সময় পার করে থাকে। এর প্রভাব কতটুকু তার উদহারণ দিয়ে শেষ করা যাবে না। আশা করি নিচের অংশটুকু পড়লে বুঝতে পারবেন পুরোপুরি ভাবে বিষয়টি।
মোবাইল ফোনের মাধ্যমে গেইম খেলার প্রভাব সমূহ
একটা ভালো দামী মোবাইল ফোনের দাম বর্তমান বাজারে প্রায় ২০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকার মত। যা কেনার সামর্থ অনেক পরিবারেরই থাকে না। আর তাদের সন্তানরা এটা কেনার জন্য এবং এর পরের ধাপগুলো যেসব সমস্যার তৈরি করে বা হয় সেগুলোই নিচে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
১. অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া
২. মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া
৩. চোখের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হওয়া
ইন্ডিয়াতে Online Mobile Game এর প্রভাব সম্পর্কে জানুন
নিচের বর্নণাগুলো দেওয়া হলো।
১. অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া
অনেক পরিবারই নিম্নমধ্যবিত্ত তাদের মাসিক অনেকটাই কম। তাদের মাসিক আয় দিয়ে প্রতিদিনের খরচ চালানোটাই অনেকটাই কঠিন হয়ে যায়। আর দামী ফোন কেনার জন্য অনেক সময়ই দেখা যায় দুর্ণিতি সহ নানা ধরনের খারাপ কাজে লিপ্ত হচ্ছে। বিশেষ করে কিশোর বয়সীয়রা তো আরও বেশি পরিমাণে এই ধরনের কাজে যুুক্ত হচ্ছে।
কিশোর বয়সী যারা আছে তারা অনেক সময় নিজের জমানো টাকা অথবা মা বাবার থেকে জোর করে বা কোন বাহানা বের করে সেই টাকা দিয়ে খেলাধূলা করে। আগের দিনে আমরা যখন খেলতাম মাঠে খেলতাম সেখানে কোন টাকার লেনদেন ছিল না। আর বর্তমানে খেলার জন্য মাঠ নয় ঘরই যথেষ্ট।
অনেকের মোবাইলেই বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক অ্যাড করা থাকে আর এই ব্যাংক থেকেই মূলত অটো পেমেন্ট করে টাকা কেটে নেয়। এখানে অনেক সময় সিকিউরিটি দেওয়া থাকে আবার অনেক সময় দেওয়া থাকে না। মোবাইলে গেইম খেলার জন্য অবশ্যই ডিভাইসটি অনেক ভালো হতে হবে।
সেদিক থেকে বিবেচনা করলে দেখা যাবে যে, শুধুমাত্র গেইম খেলার জন্যই অনেকেই দামী মোবাইল ফোন কিনে থাকে। আসলে এইটাও এক ধরনের টাকা নষ্টের মতই। যদিও অনেকেরই আছে তবে বেশির ভাগেরই তো নেই।
২. মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া
মানসিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্থ হয় গেইম খেলার মাধ্যমে। গেইম খেলার জন্য অনেক সময় দেখা যায় বাচ্চারা কি বলবো বড়রাই সঠিক সময়ে ঘুমাতে পারে না। আর সঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণে যদি ঘুম না আসে বা হয় তাহলে আমাদের শরীরের মারাত্বক ক্ষতি হয়।
যদিও এই ক্ষতিটা তাৎক্ষণিকভাবে বোঝা যায় না। তবে দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতিগ্রুলো আমাদের জন্য অনেক বেশি সমস্যার কারণ হয়ে থাকে। আমাদের বাচ্চারা নিয়মিত গেইম খেলার কারণে যেসব ক্ষতি হয় বা যেসব মানসিক ক্ষতি হয় তাদের লিস্ট নিচে দেওয়া হলো।
লিস্টটি আমার নিজের তৈরি করা নয়। এটি ২০২০ সালের শেষের দিকে প্রথম আলোর একটি জরিপের রিপোর্ট। যেসব বিষয়গুলো ক্ষতিগ্রস্থ হয় তার মধ্যে অন্যতম হলোঃ-
(ক) বাচ্চাদের বা যারা নিয়মিত গেইম খেলে তাদের মেজাজ খিটখিটে হয়।
(খ) তারা অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যায়।
(গ) সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হয়।
(ঘ) কনফিডেন্ট কমে যায়।
(ঙ) সামাজিক মূল্যবোধ ও পারিবারিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়।
(চ) সময় জ্ঞান থাকে না বা কমে যায়।
(ছ) হরমোন জনিত নানা সমস্যা দেখা যায়।
উপরের সমস্যা ছাড়াও আরও অনেক মানসিক সমস্যা হয়ে থাকে। আসলে আমাদের এই বিষয়গুলো জেনে তারপর নিজেদের এবং পরে অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। আমরা এখন রাতটাকে দিন আর দিনটাকে রাত বানিয়ে নিয়েছি বলা যায়।
৩. চোখের দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হওয়া
চোখ আমাদের কেমন সম্পদ তা যদি জানতে চাওয়া হয় তাহলে আমি বলবো যার চোখ নেই তার কাছে সামান্য সময় থাকতে। কারণ তার কাছে দুনিয়ার বা পৃথিবীর শ্রেষ্ট সম্পদ বলে মনে হয় চোখটাকে। আসলে তার কাছে চোখ থাকলে আর বাকি অন্য অঙ্গের মধ্যে সমস্যা থাকলেও ভালো বলে মনে হয়।
চোখ অনেক দামী একটি সম্পদ আর এই চোখের যত্ন করার জন্য হলেও আমাদেরকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। নিয়মিত ঘুমানো এবং নিয়মিত চোখেরও কিছু ব্যায়াম আছে যেটার মাধ্যমে আমরা আমাদের চোখকে অনেক ভালো রাখতে পারি। মোবাইলের স্ক্রিনে অনেক সময় ধরে তাকিয়ে থাকতে থাকতে একটা সময় সমস্যা বেশি হয়ে যায়।
অনেক সময় দেখা যায় যে, আমাদের চোখের জন্য ছোট বয়সেই চশমা পরতে হচ্ছে। আর এই সমস্যা থেকে দূরে রাখার ও থাকার জন্য আমাদেরকে ডিভাইসের গেইম খেলার বিষয়টি অনেক বেশি সচেতন থাকতে হবে। আজকালকার মোবাইলগুলোর লাইট অনেকটাই ব্রাইট যার তেজস্ত্রিয় রশ্মির ক্ষতি হয়তো শুরুতেই বোঝা যাবে না তবে ক্ষতিকর অনেক বেশি ক্ষতিকর।
নিচের ভিডিটিতে কিছু গেইমের কথা বলা হয়েছে। দেখে নিতেপ পারেন সেরা ৫টি গেইমের প্রভাব সম্পর্কে বিস্তারিত।
অনেক ধন্যবাদ আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য। আশা করি এরকম আরও বিভিন্ন বিষয় জানার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন। আরও কোন তথ্য জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
online mobile game to play with friends
online mobile game to play with girlfriend
no 1 online mobile game in the world
best online mobile game 2022
2 players online mobile game
online mobile game free play
online mobile game multiplayer
a mobile online game
1 thought on “ইন্ডিয়াতে Online Mobile Game এর প্রভাব সম্পর্কে জানুন”